ফেসবুক ইমোর ভয়ঙ্কর-ফাঁদ
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক, ইমো, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলার অনেক প্রবাসী সর্বস্বান্ত হয়েছেন।
একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ সিআইডি দুই কলেজ ছাত্রী ও তাদের সহযোগী বিকাশ এজেন্টের এক দোকানিকে আটক করেছে। শনিবার রাতে ওই তিন জনকে আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে সাইফুল ইসলাম নামে ভুক্তভোগী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সুধারাম থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তাররা হলেন বেগমগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর খানপুর গ্রামের জিল্লুর রহমানের মেয়ে মারজাহান আক্তার ,সেনবাগ উপজেলার কেরোয়া গ্রামের গোলাম মাওলার মেয়ে শাহজাদী মজুমদার, নোয়াখালী পৌরসভার জয় কৃষ্ণপুর গ্রামের হোসেন আহমেদের ছেলে বিকাশ এজেন্ট দোকানদার মোশারফ হোসেন মনু। আটকের ব্যবহৃত বিকাশ একাউন্টের বিপুল পরিমাণ টাকা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়। জানা যায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কুয়েত প্রবাসী সাইফুল ইসলামকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় এরপর রূপের জালে ফেলে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন ওই দুই ছাত্রী। কোম্পানীগঞ্জের মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী তানভীর হোসেন মোস্তফা চৌধুরী নামে দুজনের কাছ থেকে তারা হাতিয়ে নেন কয়েক লাখ টাকা এছাড়াও কোম্পানীগঞ্জের কয়েকজন যুবক এদের দলে এসেছেন বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র নোয়াখালী সিআইডি পুলিশের উপ-পরিদর্শক শাহ আলম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন জেলার একাধিক নারী চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ,ম্যাসেঞ্জার ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী যুবকদের বিয়ে করে ইউরোপে নেওয়ার প্রবলক দেখিয়ে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয় কখনো।
Imo
আবার প্রথমে বন্ধুত্বের সম্পর্ক পাঠিয়ে ফেসবুক, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ ,ম্যাসেঞ্জার ভিডিও কলে অশ্লীল কথাবার্তা বলে তাহলে ধারণ করে। পরে ছবি ভিডিও ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে আদায় করা হয় মোটা অংকের টাকা । অনেক সময় আবার গরীব অসহায় লোককে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্তের কথা বলে অসুস্থ রোগীদের বানোয়াট ছবি দেখি সাহায্যের নামে অর্থ হাতায় ।এ জন্য তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক আইডি ব্যবহার করে। টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর ওই আইডি গুলো নষ্ট করে দেয়।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক, ইমো, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলার অনেক প্রবাসী সর্বস্বান্ত হয়েছেন।
একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ সিআইডি দুই কলেজ ছাত্রী ও তাদের সহযোগী বিকাশ এজেন্টের এক দোকানিকে আটক করেছে। শনিবার রাতে ওই তিন জনকে আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে সাইফুল ইসলাম নামে ভুক্তভোগী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সুধারাম থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তাররা হলেন বেগমগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর খানপুর গ্রামের জিল্লুর রহমানের মেয়ে মারজাহান আক্তার ,সেনবাগ উপজেলার কেরোয়া গ্রামের গোলাম মাওলার মেয়ে শাহজাদী মজুমদার, নোয়াখালী পৌরসভার জয় কৃষ্ণপুর গ্রামের হোসেন আহমেদের ছেলে বিকাশ এজেন্ট দোকানদার মোশারফ হোসেন মনু। আটকের ব্যবহৃত বিকাশ একাউন্টের বিপুল পরিমাণ টাকা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়। জানা যায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কুয়েত প্রবাসী সাইফুল ইসলামকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় এরপর রূপের জালে ফেলে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন ওই দুই ছাত্রী। কোম্পানীগঞ্জের মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী তানভীর হোসেন মোস্তফা চৌধুরী নামে দুজনের কাছ থেকে তারা হাতিয়ে নেন কয়েক লাখ টাকা এছাড়াও কোম্পানীগঞ্জের কয়েকজন যুবক এদের দলে এসেছেন বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র নোয়াখালী সিআইডি পুলিশের উপ-পরিদর্শক শাহ আলম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন জেলার একাধিক নারী চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ,ম্যাসেঞ্জার ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী যুবকদের বিয়ে করে ইউরোপে নেওয়ার প্রবলক দেখিয়ে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয় কখনো।
Facebook
আবার প্রথমে বন্ধুত্বের সম্পর্ক পাঠিয়ে ফেসবুক, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ ,ম্যাসেঞ্জার ভিডিও কলে অশ্লীল কথাবার্তা বলে তাহলে ধারণ করে। পরে ছবি ভিডিও ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে আদায় করা হয় মোটা অংকের টাকা । অনেক সময় আবার গরীব অসহায় লোককে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্তের কথা বলে অসুস্থ রোগীদের বানোয়াট ছবি দেখি সাহায্যের নামে অর্থ হাতায় ।এ জন্য তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক আইডি ব্যবহার করে। টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর ওই আইডি গুলো নষ্ট করে দেয়।
0 Comments